দীর্ঘজীবন…
দীর্ঘ ও সুস্থ
জীবন লাভের একমাত্র
উপায় সুষম আহার,
পরিমিত খাদ্য গ্রহন
আর দৈহিক শ্রম৷
কারো কারো দৈহিক
শ্রম করার মতো
সময় ও সুযোগ
হয় না৷ সেখেত্রে
কিছু কিছু যোগ
ব্যয়াম, আসন, প্রানায়াম
বা প্রতঃভ্রমন করা
যেতেই পারে৷ আর
পরিমিত খাদ্য মানে
অল্প খাদ্য গ্রহন
– তা কিন্তু নয়,
সাথে খাদ্যরে পুষ্টিগুন
ও থাকা চাই৷
শ্রম
ও কাজের ধরণের
উপর প্রতিটা ব্যক্তির
খাদ্যের বা ক্যালরির
দরকার হয়৷ যারা
দৈহিক শ্রমের তুলনায়
মানসিক শ্রম
বেশী করেণ, তারা
তাদের খাদ্যরে ব্যাপারে
সতর্ক না হলে
বিশেষ করে যারা
৪০ বছর অতিক্রম
করে ফেলেছেন তাদের
সমূহ জীবন ঝু্ঁকির
সম্ভাবনা থাকে৷ চল্লিশ
বছর পর ধীরে
ধীরে খাদ্য গ্রহনের
পরিমান কমিয়ে নেওয়াই
ভালো কারন এই
সময় থেকে নারী-পুরুষ অনেকের
দেহেই মেদ বা
চর্বি জমতে শুরু
করে৷ তার সাথে
কর্ম ও সংসার
জীবনের ট্রেস বা
টেনশান তো আছেই৷
এই সময় থেকে
অতিরিক্ত চিনি বা
শর্করা ও চর্বি
জাতীয় খাদ্য খাওয়া
কমিয়ে দেয়া উচিৎ৷
সব
ধর্মেই উপবাসের বিধান
আছে৷ আগেকার দিনে
মহিলারা নানা ব্রত
বা উপবাস পালন
করতেন৷ পরিবারেও খাওয়া
দাওয়ার বিধিনিষেধ থাকত৷
ফলে তখনকার মানুষেরা
বেশীদিন সুস্থ শরীর
নিয়ে বাঁচতেন আর
ফিগারও ঠিক রাখতে
পারতেন৷
শারীরিক
পরিশ্রমের অভাব, শুয়ে
বসে থাকা, খাদ্যে
বেশী মাত্রায় তেল
ঘী ব্যবহার, রকমারি
ফার্স্টফুড খাওয়া – ফলে
এখন ছেলে মেয়েদের
শরীরে মেদ জমে
যায়৷ ফলে
অলসতা, ট্রেস, রক্তচাপ
ও ডায়বেটিসের ভয়
থেকেই যায়৷ অসফলতা
জীবনে অন্ধকার বয়ে
নিয়ে আসে৷
আমাদের
খাবার তালিকায় (বয়স
বাড়ার সাথে সাথে)মিষ্টি খাওয়া
এবং ভোজন রসিকতা
কমাতে হবে৷
নিয়মিত
প্রাতরাশ, দুপূর ও
রাতরে খাবারে প্রোটিনজাতীয়
যেমন ছোট মাছ,
পাখীর মাংস, ডিম
ও সবুজ শাকসব্জী
সাধ্যমত রাখতে হবে৷
0 Comments